ABOUT আলু চাষের পদ্ধতি, NB ARTICLE, আলুর উৎপত্তি ও ইতিহাস এবং চাষের পদ্ধতি,স্বর্ণের ইতিহাস,ব্লগ,

About আলু চাষের পদ্ধতি, NB Article, আলুর উৎপত্তি ও ইতিহাস এবং চাষের পদ্ধতি,স্বর্ণের ইতিহাস,ব্লগ,

About আলু চাষের পদ্ধতি, NB Article, আলুর উৎপত্তি ও ইতিহাস এবং চাষের পদ্ধতি,স্বর্ণের ইতিহাস,ব্লগ,

Blog Article

আধুনিক উপায়ে আলু চাষের পদ্ধতি সম্পর্কে আপনি কি জানতে ইচ্ছুক। তাহলে আজকের আর্টিকেলটির মাধ্যমে আপনি জানতে পারবেন আধুনিক উপায়ে আলু চাষের পদ্ধতি সম্পর্কে। চলুন বিস্তারিত ভাবে জেনে নেই।

২৷ জমিতে বেশি মাত্রায় নাইট্রোজেন সার ব্যবহার বর্জন করতে হবে৷

সাব্বির গাইড বিডি এমন একটি ওয়েবসাইট যা অনুসন্ধানকারীকে অনুসন্ধান করতে সাহায্য করে। কোন অনুসন্ধানকারী খুব সহজেই আমাদের ওয়েবসাইটে এসে তার সমস্যার সমাধান পেয়ে থাকেন।

• গাছ খাটো হয় এবং সোজা হয়ে উপরের দিকে দাঁড়িয়ে থাকে৷ আলুর সংখ্যা কমে যায়৷

খাবার আলু ৯৮ থেকে read more ১২০ দিনের মধ্যে সংগ্রহ করা যায়। আর বীজ আলু ৭২ থেকে ৭৫ দিন পর গাছ তুলে রেখে ৮০ থেকে ৮৫ দিনের মধ্যে ক্ষেত থেকে তুলতে হয়। জাত ভেদে বাংলাদেশে আলুর ফলন একর প্রতি ৭ থেকে ১০ টন পর্যন্ত হয়ে থাকে।

ব্যবস্থাপনা: বাড়িতে সংরক্ষিত আলু শুকনা বালি, ছাই, তুষ, অথবা কাঠের গুড়ার একটি পাতলা স্তর (আলুর উপরে ০.

এ সমস্ত উচ্চ ফলনশীল জাত ছাড়াও দেশী বিভিন্ন জাত যেমন-লাল পাকড়ি, লাল শীল, চল্লিশা, শিল বিলাতী, দোহাজারী এবং বেসরকারি কোম্পানীর মাধ্যমে আমদানিকৃত বিভিন্ন হাইব্রিড আলু জাতেরও চাষ হয়ে থাকে।

চাষের জন্য উপযুক্ত অঞ্চল : গোল আলুর এলাকা বলতে আগে রংপুর জেলাকেই বোঝাতো৷ আজকাল সেই কথা আর ঠিক নয৷ বর্তমানে দেশে সবচেয়ে বেশি আলু উত্ পন্ন হয় ঢাকা জেলায়৷ উল্লেখ্য যে, একমাত্র ঢাকা জেলাতেই দেশের মোট উৎপাদন এক চতুর্থাংশের বেশি আলু উৎপাদিত হয়৷ বগুড়া, দিনাজপুর, কুমিল্লা, সিলেট এবং চট্টগ্রামেও যথেষ্ট আলু উৎপন্ন হয়৷ ফলনের দিক হতে অগ্রবর্তী জেলাগুলো হলো ঢাকা, সিলেট, চট্টগ্রাম, রংপুর, নোয়াখালী, ফরিদপুর, খুলনা ও কুমিল্লা৷ জমি তৈরি পদ্ধতি আশ্বিন মাস হতে আলুর জমি প্রস্তুতের কাজে হাত দিতে হয়৷ জমির প্রকৃতি ভেদে ৫/৬ চাষ ও বার কয়েক মই দিয়ে ভালোভাবে পাইট করে চাষ করতে হয়৷ আলুর জমি গভীরভাবে চাষ করা উচিত৷ কোনো কোনো অঞ্চলে যেমন, ঢাকার মুন্সীগঞ্জ ও কুমিল্লা সদর এলাকার চাষীগণ কোদাল ও লাঙলের সাহায্যেই জমি গভীরভাবে চাষ করে থাকেন৷ জমি শুধু গভীরভাবে চাষ করলেই হয় না, মাটি যাতে মোলায়েম হয় ও ঝুরঝুরা করে প্রস্তুত করা হয় সেদিকেও লক্ষ্য রাখতে হয়৷ ঢেলা যুক্ত ও আঁটসাঁট জমিতে আলুর বৃদ্ধি ব্যাহত হয়৷

ক্ষতির নমুনা: টিউবারের কেন্দ্র কালো বা নীলচে কালো রং ধারণ করে। অক্সিজেনের অভাব বেশি হলে সমস্ত টিউবারই কালো হয়ে যেতে পারে। আক্রান্ত অংশ সংকুচিত হয়ে ফেঁপে যেতে পারে।

ভূমিকা : সিউডোমোনাস সোলানেসিয়ারাম নামক ছত্রাকের আক্রমনে এ রোগ হযে থাকে।

আলুর জমি আগাছা মুক্ত রাখতে হবে, আলু লাগানোর ৩০-৩৫ দিনের মধ্যে আগাছা পরিষ্কার করে নিয়ে দুই সারির মধ্যবর্তী স্থানের মাটি কুপিয়ে সার প্রয়োগ করতে হবে। সেই সার মিশ্রিত মাটি গাছের গোড়ায় দিয়ে দিতে হবে। খেয়াল রাখবেন, কোপানোর সময় যেন আলুর শিকড় না কাটে এবং গাছের পাতা যেন মাটি চাপা না পড়ে।

৫৷ প্রতি কেজিতে ২ গ্রাম হিসেবে টেকটো ২% গুড়া দিয়ে আলু শোধন করতে হবে৷

৩৷ উচ্চ তাপ এড়ানোর জন্য আগাম চাষ করতে হবে৷

ব্যবস্থাপনা: এই রোগের প্রতিকারের উপায় হল কম দূরত্বের বপন, সুষম সার ব্যবহার করা ও নিয়মিত সেচ প্রদান করা ।

Report this page